প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এ মহাবিদ্যালয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে - মানবিক, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান শাখা খোলা হয় এবং শিক্ষার পাঠ্য বিষয় হিসাবে এতে সংযুক্ত হয় -বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস, অর্থনীতি, পৌরনীতি, যুক্তিবিদ্যা, সমাজকল্যাণ, মনোবিজ্ঞান, সংস্কৃত, ইসলামী শিক্ষা, ভূগোল, কৃষি শিক্ষা, পদার্থ, জীববিদ্যা, উচ্চতর গণিত ও বাণিজ্য বিভাগের সকল বিষয়। এছাড়া ডিগ্রি পর্যায়ে - মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান শাখায়- ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দর্শন, ইসলামী শিক্ষা, ভূগোল, সংস্কৃত বিষয় রয়েছে। বর্তমানে মহিলা কলেজটিতে ছয় শতাধিক ছাত্রী অধ্যয়নরত রয়েছে।
ডুমুরিয়া উপজেলার নারী শিক্ষা বিকাশের লক্ষ্যে ১৯৯৪ সালের ২৪ জুন তৎকালীন ডুমুরিয়ার স্থানীয় সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সহযোগিতায় এই কলেজটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে।[২] প্রতিষ্ঠাকালীন অধ্যক্ষ শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন ; সাংস্কৃতিক সংগঠক হারুন অর রশীদ খান কে সাথে নিয়ে এই কলেজের কার্যক্রম শুরু করেন। সমাজসেবক মোল্লা আবুল কাশেম কলেজটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। কলেজটি ১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দে উচ্চ মাধ্যমিক ও ২০০০ সালে ডিগ্রি পর্যায়ে স্বীকৃতি লাভ করে।
ছবি | নাম | মোবাইল নং | ই-মেইল |
---|---|---|---|
শেখ সুহিদুল ইসলাম | 01712242403 | s.s.mohilacollege@gmail.com |
ছবি | নাম | মোবাইল নং | ই-মেইল |
---|
শুধু ছাত্রীমোট ছাত্রী-৪৫০
সঠিক তথ্য জানা নেই।
খুব ভালো
প্রত্যেক বছর এ কলেজ থেকে বেশ কিছু ছাত্রী শিক্ষাবৃত্তি
পেয়ে থাকে।
স্বাধীনতা,দেশপ্রেম এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী নারী শিক্ষা বিকাশের লক্ষ্যে খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার স্বীকৃতিপ্রাপ্ত একমাত্র মহিলা ডিগ্রি কলেজ।
এই কলেজ যাতে করে আরো ভালো ফলাফল করতে পারে সে দিকে নজর দিতে হবে।
গ্রাম-গুটুদিয়া, ডাকঘর-গুটুদিয়া,
ডুমুরিয়া, জেলা-খুলনা।
মোট ছাত্রী-৪৫০
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস